২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৪ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রেস থেকেই মেডিকেলের প্রশ্নফাঁস : সিআইডি। আজকের ক্রাইম-নিউজ

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রেস থেকেই মেডিকেলের প্রশ্নফাঁস : সিআইডি। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অধীনে থাকা ছাপাখানা থেকেই মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রমাণ পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মালিবাগে সিআইডি সদর দপ্তরে সংবাদে সম্মেলনে এ কথা জানান জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার সুমন কুমার দাস।

সুমন কুমার দাস বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি মেডিকেল, ডেন্টাল কিংবা আমর্ডফোর্স মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়াটা মেধাবী শিক্ষার্থীদের একটা স্বপ্ন। এ চক্রের কারণে মেধাবী শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন ব্যর্থ হয়।

প্রশ্নপত্র ফাঁসের মাধ্যমে কম মেধাবী শিক্ষার্থীরা ভর্তি হয়।
সিআইডি জানায়, সন্দেহভাজন হিসেবে গত ১৯ জুলাই এস এম সানোয়ার হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মিরপুরে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয় আরো পাঁচজনকে। গ্রেফতারকৃত পাঁচজনের মধ্যে তিনজনকে সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।

তাদের মধ্যে দুজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
সিআইডি জানায়, প্রেসের মেশিনম্যান সালাম এবং তার খালাতো ভাই জসীম- এ দুজন মিলে গড়ে তুলেছিলেন এ চক্র। দীর্ঘদিনের অনুসন্ধানে পুরো চক্রটিকে চিহ্নিত করেছে সিআইডির তদন্তকারী দল।

সিআইডির এই কর্মকর্তা আরো জানান, গ্রেফতারকৃতরা একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য হিসেবে ২০১৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ছাপাখানা থেকে মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র টাকার বিনিময়ে ফাঁস করত। তাদের বিরুদ্ধে মিরপুর থানায় এজাহার নামীয় ১৪ জনসহ ১৫০ থেকে ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সিআইডি।

এ সময় সাইবার ক্রাইমের ডিআইজি মো. শাহ আলমসহ সিআইডির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019